এক অর্ধ চেনা মেয়েকে


তোমার আমার
আল্প দিনের পরিচয়,
তবু কেন তোমায়
এতো আপন মনে হয়?
তোমার দু চোখে অফুরন্ত
জ্যোতি দেখতে পাই,
যেন সন্ধার বক ছুটেছে
কোনো বাধা নাই।
তুমি মেঘ হীন শান্ত
আকাশের তারা।
আমার মতোই জুড়াবে
প্রাণ, দেখবে যারা।
তুমি ভোরে ঘাসের উপর
কুহেলির নির,
তুমিই সিসির বিন্দু
আগায় কচিঁ পাতাটির।
তুমি শান্ত মৃদু হাওয়া,
আমায় পরশ দিও।
বিপরীতে যদি চাও
হৃদ কৌপিন খানা নিও।
তোমার চোখ, যেন বৃষ্টির
পুর্বাভাস আবার
উজ্জল রোদের কনা,
কাজল যেন রাত্রী পারাবার।
তুমি আমার প্রাণেতে
প্রাণ দিয়েছো, অপরিচিতা।
রূপের তুলনা হয়না,
তুমি যে সঞ্চয়ীতা।
মৃত্যু কামি মানুষ বাচাবে
তোমার সংশ্পরসা,
ভাগ্যবান পাবে জানি
তোমার ভালোবাসা।
তুমি বিচিত্র,তুমি অসময়ে
সংসারের ভরসা,
তুমি আপন হাতে গঢ়বে
আপন মনের আশা।
তোমার রূপ লাবন্যে
আমি মুগ্ধ জানো?
আমিতো কবি নই
তুমি মানো বা না মানো।
তবু মনে হয় তুমি
যেন কলমের ধার।
আর ইচ্ছে হয়,
তোমার নিয়ে লেখি বারবার।
আকাশে উরে যেমন
খোলা পাখি,
তোমাকে ঠিক তেমনি
স্বাধীন দেখি।
হয়তো তুমি এক মেয়ে
তবু সামান্য নও,
আমার স্বপ্ন কন্যা
তুমি যে হও সে হও।
তোমাকে তো অল্প চিনি
কিবা তোমায় লেখি,
আমি ততোই মুগ্ধ হই
যত তোমায় দেখি।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

সে কেনো বেশ্যা?

কলঙ্কিনীর প্রেম

নষ্ট মেয়ে